শেখ হাসিনার মানবিক বার্তা ও আন্দোলনের নেতাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
আজ ২৬ জুলাই ২০২৪, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে যান। তিনি আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে তাদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন। এর আগে, তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন পরিদর্শন করেন, যেখানে সহিংসতায় ব্যাপক ভাঙচুর হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “আমি কখনোই শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি। আমার বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “তারা নিজেরাই নিজেদের রাজাকার হিসেবে চিহ্নিত করেছে।”
একই দিনে, কোটা সংস্কার আন্দোলনের তিনজন সমন্বয়ক—নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, এবং আবু বকর মজুমদার—গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চের সদস্যরা তাদের মিন্টো রোডের কার্যালয়ে নিয়ে যায়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, তাদের গ্রেপ্তার করা হয়নি; বরং তাদের নিরাপত্তার জন্য হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আজকের কার্যক্রম প্রমাণ করে যে, তিনি দেশের নাগরিকদের নিরাপত্তা ও কল্যাণে সর্বদা সচেষ্ট। তার বক্তব্য বিকৃত করে আন্দোলনকে উসকে দেওয়া হয়েছে, যা দুঃখজনক। আন্দোলনের নেতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তাদের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে, যা সরকারের দায়িত্বশীলতার প্রতিফলন।
আমাদের উচিত গুজব ও বিভ্রান্তি থেকে দূরে থেকে সরকারের পাশে থাকা এবং শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে, যদি আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকি এবং শান্তিপূর্ণভাবে সমস্যার সমাধান করি।